ছবি এডিট করার ব্যাকগ্রাউন্ড apps দিয়ে ১ ক্লিকে ফটো এডিটিং

ছবি এডিট করার ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপস থাকার ফলে  এখন মোবাইলে ডাউনলোড করে খুব সহজেই ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তন, রিমুভ, এডিট এর বিভিন্ন ধরনের কাজ করা যায়। বর্তমানে ছবি এডিট করা এক ধরনের আর্টস আর এই ছবি এডিট করা নিয়ে সকলে খুবই আগ্রহী।
ছবি-এডিট-করার-ব্যাগ্রাউন্ড-অ্যাপসছবি এডিট করার জন্য যে সকল ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপস গুলো পাওয়া যায় সেগুলো খুবই কোয়ালিটি সম্পন্ন। চলুন এই ব্লগ পোস্ট  এ আজকে ছবি এডিট করার ব্যাকগ্রাউন্ড এপ্স গুলো সম্পর্কে কিছু বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।

পোস্ট সূচিপত্রঃ ছবি এডিট করার ব্যাকগ্রাউন্ড অ‍্যাপস

ছবি এডিট করার ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপস

সেরা ছবি এডিট করার ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপস যারা খুঁজেন এবং বুঝে উঠতে পারেন না কোন অ্যাপস দিয়ে ছবি এডিট করলে ভালো হবে তাদের জন্য আজকের এই পোস্টে কিছু ব্যবহৃত গুরুত্বপূর্ণ এডিট করার ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপস নিয়ে আলোচনা করব। যারা ছবি তুলে এডিট করেন বিভিন্ন প্রয়োজনে তাদের জন্য আজকের পোস্টটি খুবই উপকার হবে।

এডোবি ফটোশপ এক্সপ্রেসঃ এডোবি ফটোশপ এক্সপ্রেস একটি নিখুঁত ছবি এডিটর এবং সৃজনশীল ছবি এডিট করার জন্য খুবই জনপ্রিয়। এই এডিটর দিয়ে আপনি খুব সহজে এ আই ইমেজ জেনারেটর এবং বিভিন্ন টুল ব্যবহার করে লক্ষ লক্ষ ছবি এডিট করতে পারবেন। ১০০ মিলিয়ন এর বেশি মানুষ এটি ডাউনলোড করে তাদের ব্যবহারের জন্য। 

ক্যানভা ফটো এডিটরঃ ক্যানভা ফটো এডিটর দিয়ে খুব সহজেই এআই পদ্ধতি দ্বারা বিনামূল্যে ছবি এডিট করা, সিভি তৈরি করা, লোগো তৈরি, বিভিন্ন ধরনের গ্রাফিক্স ডিজাইন এর কাজ করা যায়। গুগল প্লে স্টোর থেকে খুব সহজেই ১০ মেগাবাইট সম্পন্ন ক্যানভা অ্যাপসটি ডাউনলোড করে কাজ করতে পারেন। ৫০০ মিলিয়ন এর বেশি মানুষ এই অ্যাপস ব্যবহার করে।

স্ন্যাপসিড ফটো এডিটরঃ স্ন্যাপ সিড ফটো এডিটর অ্যাপসটি খুবই চমৎকার। কারণ এই অ্যাপ দিয়ে উন্নত মানের ছবি এডিটিং টুলস। এছাড়াও সম্পূর্ণ ফ্রিতে এই অ্যাপস থেকে ছবি এডিট করা যায় এবং ব্যাকগ্রাউন্ড মুছার জন্য খুবই কার্যকরী এর ফিচারসমূহ। মাত্র ২৪ মেগাবাইট বিশিষ্ট অ্যাপস। 100 মিলিয়ন এর বেশি মানুষ এর অ্যাপস ব্যবহার করে। 

পিক্সআর্ট এ আই ফটো এডিটরঃ পিকসার্ট এ আই ফটো এডিটর এর মাধ্যমে বিনামূল্যে খুব সহজেই ব্যবহার করে ফটো এডিট করা যায়। উন্নত মানের সৃজনশীল এবং নিখুঁত ব্যাকগ্রাউন্ডের জন্য খুবই প্রচলিত। এই টুল ব্যবহার করে ছবি, ফটোগ্রাফি, সুন্দর এবং অনুপ্রেরণা দায়ক করে তোলে। এই অ্যাপ মাত্র ৫১ মেগাবাইট এবং এক বিলিয়নের বেশি এই অ্যাপ মানুষ ডাউনলোড করে ব্যবহার করে। 

লাইটরুম মোবাইলঃ লাইটরুম এ ফটো এডিটরটি উন্নত মানের এডিটিং টুলস এবং ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তন রঙ ঠিক করার জন্য সহজ। এই অ্যাপসের মাধ্যমে স্ন্যাপ গুলিকে আলাদা করে তোলার সহজ উপায় রয়েছে। এবং কোয়ালিটি সম্পন্ন ছবি, সহজে ব্যবহারযোগ্য, সুন্দর ফটো নিজস্ব স্টাইল তৈরি করা, ফিল্টার, অতি আশ্চর্যজনক ছবি পাওয়া যায়।

রেমিনি এডিটরঃ রেমিনি এআই ফটো ইনহাঞ্চার অত্যাধুনিক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দ্বারা আপনার পছন্দের যেকোনো ছবি ঝাপসা করে পুনরুদ্ধার করে এবং ছবি আরো উন্নত করে। পুরনো অনেক ছবিগুলোকে এডিট এর মাধ্যমে এইচডি ফরমেট এ নতুন করে ছবি তৈরি করে দেয়। ১০০+ মিলিয়ন লোকজন এই অ্যাপস ব্যবহার করে।

আরো পড়ুনঃ

প্রিসেটস কোলোরোঃ প্রিসেটস্ কোলোরো কোয়ালিনাল ফটো এডিটর এডিটিং অ্যাপস। নিখুঁত রঙের ফিল্টার সহ ফটো এডিট করে। ছবি এবং ভিডিওর জন্য ২০ প্লাস প্রিমিয়ার এডিটিং টুল রয়েছে। এই ফটো এডিটরটি ব্লগার এবং টিকটকারদের কাছে খুব বেশি পরিচিত। ১০ মিলিয়ন প্লাস এই অ্যাপটি ব্যবহার করে। 

লুমিনি এ আই ফটো এডিটরঃ লুমিনি এ আই ফটো এডিটর একটি শক্তিশালী ফটো এডিটর প্রো হিসেবে কাজ করে। সেরা ফটো এডিটিং অ্যাপ গুলোর মধ্যে লুমিনি অন্যতম। ৫০ প্লাস মিলিয়ন লোকজন এই এডিটর ব্যবহার করে স্টাইলিশ রিসেট ফটো ফিল্টার এবং ফটো ইফেক্ট তৈরি করে। এবং সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ফটো এডিট করা যায় এই এডিটর থেকে।

ব্যাকগ্রাউন্ড ইরেজার ফটো এডিটরঃ ব্যাকগ্রাউন্ড ইরেজার ফটো এডিটর ছবি ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করা এবং পিএনজি ছবি সংরক্ষণ করে দেয়। ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড স্বচ্ছ, ঝাপসা বিভিন্ন ধরনের এ আই কার্টুন ইফেক্ট, কালারাইজ ভালো ফেস এডিট করে থাকে। ব্যাকগ্রাউন্ড এডিট এর জন্য এই এডিটরটি খুবই পেশাদার টুল রয়েছে। ১০ মিলিয়ন মানুষ এই অ্যাপস টি ব্যবহার করে থাকে। মাত্র ১৬ মেগাবাইট এই অ্যাপস। 

ইনশট ভিডিও এডিটর এন্ড মেকারঃ ইনসাট ভিডিও এডিটরটি এ আই চালিত টেক্সট-টু-স্পিচ টুল, নতুন ট্রানজেকশন প্যাক, থ্রিডি স্পেস, বার্থ ফিক্স এবং অন্যান্য উন্নত ধরনের বৈশিষ্ট্য রয়েছে। Youtube ভিডিও বানানোর জন্য এই সকল অ্যাপস খুবই কার্যকরী। ৫০০ প্লাস মিলিয়ন মানুষ এই অ্যাপটি বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করে। মাত্র ৫৪ মেগাবাইট বিশিষ্ট এই অ্যাপসটি খুব সহজে মোবাইলে ইন্সটল করা যায়।

ছবি এডিট করার ব্যাকগ্রাউন্ড লাইট 

ছবি এডিট করার সময় ব্যাকগ্রাউন্ড লাইটের পরিবর্তন করতে হয় এজন্য হয়তো আপনারা অনেকে বুঝতে পারেন না কোন অ্যাপস দিয়ে ছবি এডিট করলে ব্যাকগ্রাউন্ড লাইট পরিবর্তন করা সহজ তাই আপনাদের সুবিধার্থে বলতে চাই ব্যাকগ্রাউন্ড লাইফ পরিবর্তন করার জন্য আপনি কিছু সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন যেমন 
ছবি-এডিট-করার-ব্যাগ্রাউন্ড-অ্যাপস

  • এডোবি ফটোশপ (Adobe Photoshop) 
  • ক্যানভা (canva) 
  •  জি আইএম পি (GIMP) 
  • পিক্সেলস (Pixels)

এছাড়া অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের ব্যাকগ্রাউন্ড লাইট পাবেন যেগুলো ব্যবহার করে খুব সহজে ছবি এডিট করে ব্যাকগ্রাউন্ড লাইটিং করতে পারবেন। আপনারা যারা ব্যাকগ্রাউন্ড লাইট খুঁজছেন উপরে সকল এপস গুলো ব্যবহার করতে পারেন। 

ছবি এডিট করার ব্যাকগ্রাউন্ড ডাউনলোড 

ছবি এডিট করার ব্যাকগ্রাউন্ড ডাউনলোড করতে পারেন খুব সহজেই। এবং ফোন থেকেই এ সকল কাজ আপনি করতে পারবেন। ওয়েবসাইট আছে যেগুলো বিনামূল্যে ব্যাকগ্রাউন্ড সাউন্ড ডাউনলোড করা যায়। চলুন আপনাদের সুবিধার্থে নিচে কিছু জনপ্রিয় ওয়েবসাইট এর তালিকা গুলো দেওয়া হল।

  1. Unsplash
  2. Pixabay 
  3. Pixels 

উপরের সকল ওয়েবসাইটগুলো দিয়ে উচ্চমানের ছবি ডাউনলোড, ফ্রি ছবি ডাউনলোড, ব্যাকগ্রাউন্ড ও ভিডিও ডাউনলোড করার জন্য অসাধারণ। তাই আপনাদের পছন্দের ব্যাকগ্রাউন্ড ডাউনলোড করার জন্য এ সকল ওয়েবসাইট গুলো ব্যবহার করতে পারেন। গুগল প্লে স্টোর থেকে ইন্সটল করে নিতে পারেন। তবে কম্পিউটারে ক্ষেত্রে সফটেনিক (Softenic) ব্যবহার করতে পারেন।

ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপস কেন দরকার 

ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপস কেন দরকার হয় যারা ছবি এডিটিং করে থাকেন তারা বুঝতে পারবেন। কারণ একটা ছবি উন্নত করার জন্য এর ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তন করার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। ছবি সুন্দর এবং আকর্ষণীয় না হলে এর মান ঠিক থাকে না। এছাড়া গ্রাফিক্স গ্রাফিক্স ডিজাইনের পোস্টার, ব্যানার এবং ভিজিটিং কার্ড, ইনফোগ্রাফি সোশ্যাল মিডিয়ার কনটেন্ট ইত্যাদি তৈরি করতে এই অ্যাপসগুলো ব্যবহার করা হয়।

এছাড়া ব্যক্তিগত কোনো ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তন করার জন্য ব্যবহার করা হয় ব্যাকগ্রাউন্ড সাউন্ড এবং ছবি যোগ করে ছবির কোয়ালিটি বাড়ানো যায়। অনেক মজার মজার ছবি তৈরি করার জন্য ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপস ব্যবহার করার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। ব্যবসায়িক বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রচার এটি ব্যবহার হয়। ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপস ব্যবহার করে খুব সহজেই নিজের পছন্দমত ছবি তৈরি করা যায়।

ব্যাকগ্রাউন্ড এডিট এর সময় কিছু ভুল 

ব্যাকগ্রাউন্ড এডিটের সময় কিছু ভুল করতে দেখা যায় সেগুলো হলো ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করার সময় অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় ছবির কিছু কিছু অংশ ভালোভাবে মুছে না থেকে যায় এতে ছবির সৌন্দর্য নষ্ট হয়। এবং নতুন ব্যাকগ্রাউন্ড দেওয়ার সময় ছবির আলোর ছায়া সামঞ্জস্যপূর্ণ না হওয়ার ফলে ছবি দেখতে অস্বাভাবিক লাগে। 

অনেকের নিম্নমানের রেজুলেশন দিয়ে ছবি এডিট করে থাকেন ফলে ছবি এডিট করার পরে দেখতে খারাপ লাগে। ছবির রং এর সাথে অনেক সময় ব্যাকগ্রাউন্ডের রং মিল হয় না ফলের ছবি দেখতে অস্বাভাবিক লাগে। ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড কাটার সময় অনেক ক্ষেত্রে ছবির সফট ব্রাশ ব্যবহার না করার কারণে ছবির প্রান্তগুলো কাল্পনিক মনে হয়। অনেক ক্ষেত্রে ছবির ফরম্যাট জে পি ই জি এর পরিবর্তে পিএনজি ব্যবহার করার ফলে ছবির কোয়ালিটি কমে যায়।

ব্যবসার জন্য ব্যাকগ্রাউন্ড এডিটিং এর গুরুত্ব 

ব্যবসার জন্য ব্যাকগ্রাউন্ড এডিটিং এর গুরুত্ব গুলো উল্লেখ করা হলো। কারণ অনলাইনে ই-কমার্স ওয়েবসাইটে ব্যবসার জন্য ব্যাকগ্রাউন্ড ছবি দিতে হয় এবং সে ছবি খুবই আকর্ষণীয়ভাবে বানাতে হয়। কারণ ব্যবসার ক্ষেত্রে ব্যাকগ্রাউন্ড আকর্ষণীয় না হলে ক্রেতারা আগ্রহ প্রকাশ করে না। প্রত্যেকটি ব্র্যান্ডের নিজস্ব ব্যাকগ্রাউন্ড পরিচিতি থাকতে হয়। 

আরো পড়ুনঃ

গ্রাহকদের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় জনপ্রিয়তা পাওয়ার জন্য ব্যাকগ্রাউন্ড ছবি এডিটিং খুবই দক্ষতার সাথে করতে হবে। মার্কেটিং বিজ্ঞাপনের জন্য ব্যাকগ্রাউন্ড এডিটিং খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ মার্কেটিং এর জন্য মূল বিষয়বস্তু ভালোভাবে ফুটিয়ে না তুললে লোকজনের কাছে ব্র্যান্ডের স্পষ্টতা পূরণ হয় না। সুন্দর ভাবে ছবি এডিট করে ব্র্যান্ডকে আরো সুন্দরভাবে তুলে ধরা এবং গ্রাহকের আস্থা অর্জন করা যায়। 

ছবি থেকে ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করার উপায় 

ছবি থেকে ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করার উপায় সম্পর্কে যারা জানেন না তারা আজকের পর থেকে সম্পূর্ণ দেখে নিতে পারেন। ছবি থেকে ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করার জন্য আপনাকে কোন একটি ফটো এডিটর এপ্স ডাউনলোড করতে হবে যেমন (background eraser, PicsArt, canva) ইত্যাদি অ্যাপস ইনস্টল করুন। 
ছবি-এডিট-করার-ব্যাকগ্রাউন্ড-অ্যাপসঅ্যাপস ইনস্টল হলে ছবি আপলোড করুন।ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভার টুল ব্যবহার করুন। এরপর ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড ম্যানুয়াল ভাবে সরিয়ে ফেলুন। এরপর ডাউনলোড করে ফেলুন। ডাউনলোড হয়ে গেলে নতুন ব্যাকগ্রাউন্ড সংযোজন করুন।

ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তনের জন্য এআই (AI ) টুলস 

ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তনের জন্য এ আই অনেক টুলস রয়েছে যেগুলো সম্পর্কে অনেকেই জানেনা। তাই আপনাদের আজকের সম্পূর্ণ এ আই টুলস ব্যবহার করে কিভাবে ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তন করা যায় সেই টুলসগলো দেওয়া হল। 

  • মোবাইল অ্যাপ ভিত্তিক AI টুলস 
  • রিমুভ বিজি(remove BG)
  • স্ন্যাপ সিড (Snapseed)
  • টাচ রিটাচ (touch retouch)
  • ইউ কাম পারফেক্ট (YouCam perfect)
  • লাইট টি এক্স (light TX)
  • কাট কাট (cut cut)
  • সুপার ইম্পোজ (super impose)
  • রিমুভ আনওয়ান্টেড অবজেক্ট রিমুভ (remove unwanted object to remove)
  • ফটো লেয়ারস (photo layers)

অ্যাডভান্স AI ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তন টুলস 

  • Image Cutout 
  • BgEraser 
  •  LunapPic
  • AI Cutout Pro
  • FotcoClipping
  • FOtoFuze
  • Smart photo cutout 
  • AI image enlarger
  • Designify
  • Pix cut by wondershare
  • BG remover 
  • Photopea
  • Unscreen (for videos) 
  • Deep AI background remover 
  • Deep dream generator 
  • Retoucher AI

ছবি এডিট করার ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপস সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন উত্তর

প্রশ্ন: ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ বা পরিবর্তন এর জন্য সেরা অ্যাপস কোনগুলো? 

উত্তর: ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ বা পরিবর্তন করার জন্য সেরা অনেক অ্যাপস রয়েছে তার মধ্যে রিমুভ বিজি, এডোবি ফটোশপ, পিকসআর্ট, ক্যানভা ইত্যাদি জনপ্রিয়। 

প্রশ্ন: ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করার ফ্রি অ্যাপ কোনগুলো? 

উত্তর: ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করার ফ্রি অ্যাপ হল canva, photo room, photopea, remove bg ইত্যাদি। 

প্রশ্ন: ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তন করে realistic effect দেওয়ার জন্য কোন টুলস গুলো ব্যবহার করা হয়?

উত্তর: ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তন করার পর রেলস্টিক ইফেক্ট দেওয়ার জন্য ব্লার ও গ্রেডিয়ান টুল ব্যবহার করতে হয়।

প্রশ্ন: ফটোশপ দিয়ে ব্যাকগ্রাউন্ড কিভাবে পরিবর্তন করা যায়? 

উত্তর: ফটোশপ দিয়ে ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তন করার জন্য কুইক সিলেকশন টুল এবং এআই রিমুভ ব্যাকগ্রাউন্ড ফিচার ব্যবহার করতে হয়।

প্রশ্ন: ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তনের সময় কোন ধরনের ইমেজ ফরম্যাট দেওয়া ভালো? 

উত্তর: ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তনের সময় ছবির ফরমেট PNG রাখা ভালো কারণ এতে ট্রান্সপারেন্ট ব্যাকগ্রাউন্ড থাকে। 

প্রশ্ন: ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তনের পর ছবির সাবজেক্ট কিভাবে আলাদা করা তোলা যায়? 

উত্তর: ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তনের সময় ছবির সাবজেক্ট আলাদা করার জন্য সাবজেক্টের চারপাশের লাইট ইফেক্ট বা শ্যাডো যোগ করতে হয়।

প্রশ্ন: ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তনের জন্য ভিডিও এডিটিং অ্যাপস কোনটি? 

উত্তর: ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তনের জন্য ভিডিও এডিটিং অ্যাপস হল unscreen, kinemaster cap cut, Adobe premier pro ইত্যাদি। 

শেষ মন্তব্যঃ ছবি এডিট করার ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপস 

আজকে আপনাদের অজানা কিছু ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তন করা অ্যাপস নিয়ে আলোচনা করেছি আশা করি সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়লে ছবি এডিটিং অ্যাপস বিষয়ে অনেক ধারণা লাভ করতে পারবেন। কারণ আপনাদের সাথে আজকে অনেকগুলো ছবি এডিট করার ব্যাকগ্রাউন্ড apps উল্লেখ করেছি। 

এর মধ্যে আপনার পছন্দমত অ্যাপস ডাউনলোড করে ছবি এডিট করতে পারেন। তবে ছবি এডিট করার জন্য ল্যাপটপ কিংবা কম্পিউটার থাকলে হাই কোয়ালিটির ছবি এডিট করা অ্যাপস গুলো ডাউনলোড করে ছবি ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তন করতে পারবেন। আপনাদের সুবিধার্থে মোবাইলে এডিট করার জন্য মোবাইল ফ্রেন্ডলি ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপস দেয়া হলো আশা করি উপকৃত হবেন।

202511

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন