সোনালী ব্যাংকের মিলিওনিয়ার স্কিম ও মাসিক মুনাফা ২০২৫

আপনার ভবিষ্যৎ সুনিশ্চিত করতে চান? তাহলে সোনালী ব্যাংকের মিলিওনিয়ার স্কিম ২০২৫ নিন। স্বল্প ডিপোজিটের মাধ্যমে সহজেই ১০ লক্ষ টাকার মালিক হওয়ার সুযোগ। এই পোস্টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের জীবনে অনেক প্রয়োজনীয় একটি বিষয় হলো টাকা সঞ্চয় করা।  

সোনালী-ব্যাংকের-মিলিওনিয়ার-স্কিম

এই আর্টিকেল আপনাকে জানতে সাহায্য করবে সোনালী ব্যাংকের মিলিওনিয়ার স্কিম ২০২৫, সোনালী ব্যাংক ডিপিএস রেট, ডিপিএসের সুবিধা-অসুবিধা, এবং কত বছর মেয়াদী স্কীম গুলো আপনার জন্য ভালো হবে।

সোনালী ব্যাংকের মিলিওনিয়ার স্কিম পোস্টটি পড়ে আজ আমরা যা যা জানতে পারবঃ

সোনালী ব্যাংকের মিলিওনিয়ার স্কিম

সোনালী ব্যাংক মিলিয়নেয়ার স্কিম হল একটি সঞ্চয় প্রোগ্রাম যা সাধারণত বিভিন্ন ধরনের সঞ্চয়কারীদের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে যারা ভবিষ্যতের জন্য বড় অঙ্কের অর্থ বিনিয়োগ করতে চান। এই ব্যবস্থার মাধ্যমে, বিনিয়োগকারীরা একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করে একটি নির্দিষ্ট রিটার্ন পান এবং একই সময়ে বিপুল পরিমাণ অর্থ জমা করতে পারেন।

এই ব্যবস্থার মূল উদ্দেশ্য হল বিনিয়োগকারীদের বিপুল পরিমাণ অর্থ উপার্জনের সুযোগ প্রদান করা, যা একদিকে লাভের সুবিধার দিকে নিয়ে যায়, কিন্তু অন্যদিকে দীর্ঘমেয়াদী সঞ্চয়ের মাধ্যম হিসাবেও কাজ করে। সিস্টেমে একজন অংশগ্রহণকারী প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ জমা দিতে বাধ্য এবং এই আমানত থেকে একটি নির্দিষ্ট লাভ পান। স্কিমটির বিশেষ বৈশিষ্ট্য, সুবিধা ও শর্তাবলী সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে, আপনাকে সোনালী ব্যাংকের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট বা সংশ্লিষ্ট শাখায় যোগাযোগ করতে হবে।

কীভাবে কাজ করে সোনালী ব্যাংকের মিলিওনিয়ার স্কিমটি?

  • মাসিক কিস্তি: মাত্র ১৯৬০ টাকা।
  • মেয়াদ: ২০ বছর।
  • সর্বমোট জমা: ২০ বছরে আসল জমা হবে ৪,৭০,৪০০ টাকা।
  • মুনাফা ও বোনাসসহ প্রাপ্তি: মেয়াদ শেষে ১০ লক্ষ টাকা।

১০ বছরের স্কিমঃ যদি ১০ বছরের মধ্যে ১০ লক্ষ টাকার মালিক হতে চান, তাহলে মাসিক জমা দিতে হবে ৫,৯৭০ টাকা।

কেন সোনালী ব্যাংকের মিলিওনিয়ার স্কিম  সুরক্ষিত?

  • সেরা মুনাফাঃ অন্যান্য স্কিমের তুলনায় বেশি মুনাফা এবং বোনাস।
  • স্বল্প কিস্তিঃ এত কম কিস্তিতে এমন সুবিধা আর কোথাও নেই।
  • ঋণ সুবিধাঃ আপনার জমার ৯০% পর্যন্ত সহজ শর্তে ঋণ পাওয়ার সুযোগ।

এখনই স্কিমটি গ্রহণ করুন এবং সামান্য মাসিক জমার মাধ্যমে নিজের ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত করুন। আজই সোনালী ব্যাংকে যোগাযোগ করে স্কিমটি চালু করুন এবং মিলিওনিয়ার হওয়ার পথ নিশ্চিত করুন।

কেন সোনালী ব্যাংক মিলিওনিয়ার স্কিম নিবেন?

সোনালী ব্যাংকের মিলিওনিয়ার স্কিম আপনাকে দিচ্ছে মাত্র ৫ বছরে ১০ লক্ষ টাকার মালিক হওয়ার সুযোগ।

কীভাবে ৫ বছরে ১০ লক্ষ টাকা পাবেন?

  • মাসিক জমাঃ ১৪,৩২৫ টাকা।
  • মেয়াদঃ ৫ বছর।
  • মেয়াদ শেষে মোট প্রাপ্তিঃ ১০ লক্ষ টাকা।

সোনালী ব্যাংক মিলিওনিয়ার স্কিম খুলতে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট

হিসাব খোলার নিয়ম

  • বয়স সীমাঃ ১৮ বছর বা তার বেশি যেকোনো বাংলাদেশি নাগরিক নিজের নামে হিসাব খুলতে পারবেন।
  • নাবালক হিসাবঃ পিতা-মাতা বা আইনগত অভিভাবকের সঙ্গে নাবালক/নাবালিকার জন্যও হিসাব খোলা যাবে।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ

  • হিসাবধারী এবং নমিনীর ২ কপি সত্যায়িত পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
  • জাতীয় পরিচয়পত্র/জন্ম সনদ/জাতীয়তা সনদের সত্যায়িত কপি।

সোনালী ই-ওয়ালেট দিয়ে কিস্তি জমাঃ কিস্তি জমার সময়: মাসের ১০ তারিখ থেকে ২৫ তারিখ।সুবিধাঃ সোনালী ই-ওয়ালেট অ্যাপ ব্যবহার করে ঘরে বসেই কিস্তি জমা দিতে পারবেন। ব্যাংকে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। প্রয়োজনে জমার বিপরীতে সহজ শর্তে ঋণ সুবিধা পাবেন।

সোনালী ব্যাংক ডিপিএস ২০২৫ঃ ঋণ সুবিধা

সোনালী ব্যাংকের মিলিওনিয়ার স্কীম তরুণদের জন্য সঞ্চয়ের মাধ্যমে ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত করার এক অসাধারণ সুযোগ। আপনি নির্দিষ্ট সময় শেষে সহজেই ১০ লক্ষ টাকার মালিক হতে পারেন। এটি তরুণ প্রজন্মের কাছে বিশেষভাবে জনপ্রিয় কারণ এটি সঞ্চয়ের অভ্যাস গড়ে তুলতে উৎসাহিত করে।

হিসাবের বিপরীতে ঋণের সুবিধাসমূহঃ

  • ঋণের সীমা: নগদায়ন মূল্যের সর্বোচ্চ ৯০%।
  • ঋণের সময়কাল: ১২ মাস।
  • মুনাফার হার: ৯% (বর্তমান হার অনুযায়ী)।
  • পরিশোধ পদ্ধতি: কিস্তিতে বা এককালীন পরিশোধ।
  • প্রয়োজনীয় নথি: প্রধান কার্যালয় ইস্তেহার নং-৫৪ (১৩/১২/২০০৯) অনুসারে দলিলপত্রাদি।

বিশেষ শর্তঃ

    • কিস্তি নিয়মিত জমা দিতে হবে।
    • কিস্তি জমা দিতে ব্যর্থ হলে ব্যাংক আমানতের হিসাব বন্ধ করতে পারবে।

এটি সঞ্চয়ের অভ্যাস গড়ে তোলার পাশাপাশি আর্থিক সুরক্ষার একটি নির্ভরযোগ্য উপায়। এখনই নিকটস্থ সোনালী ব্যাংক শাখায় যোগাযোগ করুন।

সোনালী ব্যাংক মিলিওনিয়ার স্কীম (SBMS)

সোনালী-ব্যাংক-মিলিওনিয়ার-স্কীম
সোনালী-ব্যাংক-মিলিওনিয়ার-স্কীম

সোনালী ব্যাংকে বিভিন্ন প্রকারের ডিপিএস স্কিম

সোনালী ব্যাংকের ডিপিএস স্কিমগুলো আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা এবং প্রয়োজন অনুযায়ী সঞ্চয়ের সেরা সুযোগ নিয়ে এসেছে। নিচে সোনালী ব্যাংকের উল্লেখযোগ্য ডিপিএস স্কিমগুলো এবং তাদের সুবিধা তুলে ধরা হলোঃ

আরো পড়ুনঃ রেফারেন্স নাম্বার দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক ২০২৫

সোনালী ব্যাংকের ডিপিএস স্কিমগুলোর তালিকাঃ

  1. সোনালী সঞ্চয় স্কিম: সাধারণ সঞ্চয়ের জন্য।
  2. শিক্ষা সঞ্চয় স্কিম: শিক্ষার খরচ সুরক্ষিত রাখতে।
  3. চিকিৎসা সঞ্চয় স্কিম: জরুরি চিকিৎসার খরচ সামলাতে।
  4. পল্লী সঞ্চয় স্কিম: গ্রামীণ এলাকার জন্য বিশেষ সঞ্চয়।
  5. বিবাহ সঞ্চয় স্কিম: বিবাহ খরচের জন্য পরিকল্পিত সঞ্চয়।
  6. অনিবাসী আমানত স্কিম: প্রবাসীদের জন্য বিশেষ সঞ্চয়।
  7. অবসর সঞ্চয় স্কিম: অবসরের পর জীবনের খরচ সুরক্ষিত রাখতে।
  8. মিলিওনিয়ার স্কিম: দীর্ঘমেয়াদী সঞ্চয়ে ১০ লক্ষ টাকার মালিক হওয়ার সুযোগ।
  9. স্বাধীন সঞ্চয় স্কিম: সবার জন্য ফ্লেক্সিবল সঞ্চয় সুবিধা।

সোনালী-সঞ্চয়-স্কিম
বিবাহ-সঞ্চয়-স্কিম
অবসর-সঞ্চয়-স্কীম
সোনালী-ব্যাংকের-মিলিওনিয়ার-স্কিম

কোন স্কিমটি বেছে নেবেন?

আপনার প্রয়োজন এবং লক্ষ্য অনুযায়ী সঠিক স্কিম বেছে নিতে ব্যাংকের মুনাফার হার এবং শর্তগুলো দেখে সিদ্ধান্ত নিন। চলেন, দেখে নিই কোন স্কীমে কী সুবিধা রয়েছেঃ

সোনালী সঞ্চয় স্কীমঃ

  • মেয়াদ: ৫ বছর।
  • ডিপিএস রেট: চক্রবৃদ্ধি হারে ৬.৫%।
  • মাসিক কিস্তি:
  • সর্বনিম্ন ৫০০ টাকা।
  • সর্বোচ্চ ১০,০০০ টাকা (৫০০-এর গুণিতক আকারে)।

স্কীমের নাম মাসিক কিস্তি মুনাফা মেয়াদ
সোনালী সঞ্চয় স্কীম ৫০০ – ১০,০০০ টাকা ৬.৫% (চক্রবৃদ্ধি) ৫ বছর

শিক্ষা সঞ্চয় স্কীমঃ

  • মেয়াদ: ১০ বছর।
  • ডিপিএস রেট: চক্রবৃদ্ধি হারে ৬.৫%।
  • মাসিক কিস্তি:
    • সর্বনিম্ন ৫০০ টাকা।
    • সর্বোচ্চ ১০,০০০ টাকা (৫০০-এর গুণিতক আকারে)।

স্কীমের নাম মাসিক কিস্তি মুনাফা মেয়াদ
শিক্ষা সঞ্চয় স্কীম ৫০০ – ১০,০০০ টাকা ৬.৫% (চক্রবৃদ্ধি) ১০ বছর

চিকিৎসা সঞ্চয় স্কীমঃ

  • মেয়াদ: ১০ বছর
  • মুনাফার হার: চক্রবৃদ্ধি হারে ৬.৫%
  • মাসিক কিস্তি: ৫০০ – ১০,০০০ টাকা (৫০০-এর গুণিতক আকারে)
স্কীমের নাম মাসিক কিস্তি মুনাফা মেয়াদ
চিকিৎসা সঞ্চয় স্কীম ৫০০ – ১০,০০০ টাকা। অবশ্যই ৫০০ এর গুনিতক আকারে কিস্তি দিতে হবে। ৬.৫ শতাংশ (চক্রবৃদ্ধি) ১০ বছর

পল্লী সঞ্চয় স্কীমঃ

  • মেয়াদ: ৭ বছর
  • মুনাফার হার: সরল সুদে ৬.৫%
  • মাসিক কিস্তি: ১০০, ২০০, ৩০০, ৪০০, ৫০০ এবং ১০০০ টাকা

স্কীমের নাম মাসিক কিস্তি মুনাফা মেয়াদ
পল্লী সঞ্চয় স্কীম ১০০, ২০০, ৩০০, ৪০০, ৫০০ এবং ১০০০ টাকা পর্যন্ত সঞ্চয় করা সুযোগ পাবেন। ৬.৫ শতাংশ (সরলসুদ) ৭ বছর

বিবাহ সঞ্চয় স্কীমঃ

  • মেয়াদ: ১০ বছর
  • মুনাফার হার: চক্রবৃদ্ধি হারে ৬.৫%
  • মাসিক কিস্তি: ১০০ – ১০,০০০ টাকা পর্যন্ত

স্কীমের নাম মাসিক কিস্তি মুনাফা মেয়াদ
বিবাহ সঞ্চয় স্কীম ১০০, ২০০, ৩০০, ৪০০, ৫০০, ১০০০, ২০০০, ৩০০০, ৪০০০, ৫০০০, ৬০০০, ৭০০০, ৮০০০, ৯০০০ এবং ১০,০০০ টাকা পর্যন্ত সঞ্চয় করা সুযোগ পাবেন। ৬.৫ শতাংশ (চক্রবৃদ্ধি) ১০ বছর

অনিবাসী আমানত স্কীমঃ

  • মেয়াদ: ৫ বছর
  • মুনাফার হার: সরল সুদে ৭%
  • মাসিক কিস্তি: ৫,০০০ – ১৫,০০০ টাকা
স্কীমের নাম মাসিক কিস্তি মুনাফা মেয়াদ
অনিবাসী আমানত স্কীম ৫০০০, ৬০০০, ৭০০০, ৮০০০, ৯০০০, ১০০০০, ১১০০০, ১২০০০, ১৩০০০, ১৪০০০ এবং ১৫,০০০ টাকা পর্যন্ত সঞ্চয় করা সুযোগ পাবেন। ৭ শতাংশ (সরলসুদ) ৫ বছর

অবসর সঞ্চয় স্কীমঃ

  • মেয়াদ: ৩ থেকে ১৫ বছর
  • মুনাফার হার: সরল সুদে ৮%

স্কীমের নাম মাসিক কিস্তি মুনাফা মেয়াদ
সোনালী ব্যাংক অবসর সঞ্চয় স্কীম ৮ শতাংশ (সরলসুদ) ৩ থেকে ১৫ বছর

মিলিওনিয়ার স্কীমঃ

  • মেয়াদ: বিভিন্ন (৪ থেকে ২০ বছর)
  • মুনাফার হার:
    • ৬% (৪–৮ বছর)
    • ৬.৫% (৯–১৪ বছর)
    • ৭% (১৫–২০ বছর)

স্বাধীন সঞ্চয় স্কীমঃ

  • মেয়াদ: ৫ থেকে ১০ বছর
  • মুনাফার হার: বিদ্যমান হারের চেয়ে ৩% বেশি
  • প্রাথমিক জমা: ১,০০০ টাকা

সোনালী ব্যাংকে ডিপিএস খোলার মেয়াদ

আপনি যদি সোনালী ব্যাংকে ডিপিএস একাউন্ট খুলতে চান, তাহলে বিভিন্ন মেয়াদের জন্য এই একাউন্ট খুলতে পারবেন। নিচে মেয়াদসমূহ উল্লেখ করা হলোঃ

  • ৩ বছর
  • ৪ বছর
  • ৫ বছর
  • ৬ বছর
  • ৭ বছর
  • ৮ বছর
  • ৯ বছর
  • ১০ বছর
  • ১২ বছর
  • ১৫ বছর
  • ২০ বছর

একবার একটি মেয়াদ নির্ধারণ করে একাউন্ট চালু করলে পরবর্তীতে অন্য মেয়াদের ডিপিএস চালু করা যাবে না। প্রতিটি মেয়াদের জন্য সুদের হার ভিন্ন। সুনির্দিষ্ট শর্ত ও সুবিধাগুলো ব্যাংকের এজেন্টের কাছ থেকে বিস্তারিত জেনে নিন।

সোনালী ব্যাংকের মিলিওনিয়ার স্কিম সম্পর্কে সচরাচর জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন ও উত্তর

প্রশ্ন ১: সোনালী ব্যাংকের মিলিওনিয়ার স্কিম কী?

উত্তর: সোনালী ব্যাংকের মিলিওনিয়ার স্কিম হলো একটি সঞ্চয় পরিকল্পনা, যেখানে নির্দিষ্ট মাসিক কিস্তি জমা দিয়ে ৫, ১০, বা ২০ বছরের মেয়াদ শেষে ১০ লক্ষ টাকা অর্জন করা যায়। এটি সঞ্চয়ের অভ্যাস গড়ার পাশাপাশি আর্থিক ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত করে।

প্রশ্ন ২: মিলিওনিয়ার স্কিমে কীভাবে জমা দেওয়া হয়?

উত্তর: গ্রাহকরা সোনালী ই-ওয়ালেট ব্যবহার করে মাসিক কিস্তি জমা দিতে পারেন। মাসের ১০ থেকে ২৫ তারিখের মধ্যে কিস্তি জমা দেওয়ার সুযোগ রয়েছে, যা ব্যাংকে না গিয়েও ঘরে বসেই করা যায়।

প্রশ্ন ৩: মিলিওনিয়ার স্কিমে ঋণ সুবিধা কীভাবে পাওয়া যায়?

উত্তর: গ্রাহক তাদের জমার সর্বোচ্চ ৯০% পর্যন্ত সহজ শর্তে ঋণ পেতে পারেন। ঋণটি ১২ মাসের মধ্যে কিস্তিতে বা এককালীন পরিশোধ করতে হবে, এবং বর্তমান মুনাফার হার ৯%।

প্রশ্ন ৪: মিলিওনিয়ার স্কিমে কী ধরনের ডকুমেন্ট প্রয়োজন?

উত্তর: হিসাব খুলতে প্রয়োজন হবে জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্ম সনদ, ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি, এবং নমিনীর তথ্যসহ সংশ্লিষ্ট কাগজপত্রের সত্যায়িত কপি। নাবালকদের জন্য অভিভাবকের মাধ্যমে হিসাব খোলা যাবে।

শেষ কথাঃ সোনালী ব্যাংকের মিলিওনিয়ার স্কিম

সোনালী ব্যাংকের মিলিওনিয়ার স্কিম আপনার ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত করার একটি চমৎকার উপায়। স্বল্প ডিপোজিটে ১০ লক্ষ টাকার মালিক হওয়ার সুযোগ। এটি সঞ্চয়ের অভ্যাস গড়ে তুলতে সাহায্য করে এবং আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। সুবিধাজনক ঋণ সুবিধা ও সহজ শর্তে কিস্তি জমার সুযোগ এই স্কিমকে আরো আকর্ষণীয় করে তুলেছে। সঠিক পরিকল্পনা ও নিয়মিত সঞ্চয়ের মাধ্যমে আপনার ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক লক্ষ্যে পৌঁছাতে সোনালী ব্যাংকের মিলিওনিয়ার স্কিম একটি সেরা পছন্দ হতে পারে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন