ঘরে বসে মেকআপ করার নিয়ম মাত্র ৫ মিনিটেই গ্লোয়িং লুক
ঘরে বসে মেকআপ করার নিয়ম জানতে চান? মেকআপ হলো সেই সৌন্দর্য ফুটিয়ে তোলার সেরা উপায়। মেকআপ একজন সাধারণ মানুষকেও সুন্দর করে তোলে। আজকাল এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া যাবে না, যে মেকআপ করতে ভালোবাসে না। কমবেশি সবাই মেকআপ করতে পছন্দ করে।
এই পোস্টে আমি ঘরে বসে মেকআপ করার নিয়ম, মেকআপের জিনিসের নাম এবং কীভাবে ব্যবহার করতে হয় তা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি। চলুন, তাহলে আর দেরি না করে মূল আলোচনায় চলে যাই।
ঘরে বসে মেকআপ করার নিয়ম পোস্টটি পড়ে আজ আমরা যা যা জানতে পারবঃ
- ঘরে বসে মেকআপ করার নিয়ম
- মেকআপ করতে কি কি লাগে
- মেকআপের আগে মুখকে কীভাবে প্রস্তুত করবেন?
- এটা মুখে না মেখে মেকআপ শুরু করবেন না
- অতিরিক্ত ফাউন্ডেশন নয়, এই টিপস ফলো করুন
- কনসিলার লাগাতে ভুলবেন না
- মেকআপে হাইলাইটার ব্যবহার করতে ভুলবেন না
- গালে ব্লাশ আর কন্টোর লাগানোর টিপস
- আই মেকআপ ও ঠোঁটের সাজ কীভাবে করবেন?
- মেকআপ সেটিং স্প্রে লাগাতে ভুলবেন না
- গ্লোয়িং ও ন্যাচারাল মেকআপ লুক তৈরি করার সহজ উপায়
- পার্টি মেকআপ করার নিয়ম
- মেকআপের জিনিসের দাম
- শেষ কথাঃ ঘরে বসে মেকআপ করার নিয়ম
ঘরে বসে মেকআপ করার নিয়ম
কেউ পছন্দ করে ন্যাচারাল লুকের মেকআপ, আবার কেউ পছন্দ করে গ্ল্যামারাস পার্টি লুক। বর্তমান সময়ে ছেলেরাও নিজেদের সুন্দর দেখাতে মেকআপ করতে দ্বিধা করে না। যারা নতুন মেকআপ শুরু করেন, তারা অনেক সময় বুঝতে পারেন না কোন জিনিসগুলো দরকার এবং কীভাবে মেকআপ করতে হয়।
মেকআপ করতে কি কি লাগে
ন্যাচারাল মেকআপ বা পার্টি মেকআপে কিছু বেসিক জিনিসের প্রয়োজন হয়। এই জিনিসগুলো ছাড়া মেকআপ সম্পূর্ণ করা সম্ভব নয়। যেমনঃ
- প্রাইমার
- ফাউন্ডেশন
- কনসিলার
- হাইলাইটার
- আইলাইনার
- মাসকারা
- কাজল
- লিপস্টিক
- লিপলাইনার
- মেকআপ ব্রাশ
- মেকআপ ব্রাশ কিট
- বিউটি ব্লেন্ডার/ফিক্সিং স্প্রে
এছাড়াও পার্টি মেকআপের জন্য আরও কিছু অতিরিক্ত জিনিসের প্রয়োজন হতে পারে।
মেকআপের আগে মুখকে কীভাবে প্রস্তুত করবেন
মেকআপ সুন্দর আর দীর্ঘস্থায়ী রাখতে মুখকে ঠিকভাবে প্রস্তুত করা খুবই জরুরি। অতিরিক্ত মেকআপ না দেওয়াই ভালো, কারণ এতে মেকআপ খুব দ্রুত উঠে যেতে পারে। তাই মেকআপের আগে কয়েকটি সহজ ধাপ অনুসরণ করুন।
- মুখ পরিষ্কার করুনঃ প্রথমে মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিন। এটি মেকআপের আগে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ।
- টোনার লাগানঃ মুখ ধোয়ার পর টোনার ব্যবহার করুন। এটি ত্বককে সতেজ করে তোলে।
- ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করুনঃ যদি কেকি মেকআপ এড়াতে চান, তাহলে ময়শ্চারাইজার লাগানো বাধ্যতামূলক। এটি ত্বককে হাইড্রেটেড রাখবে।
- ভিটামিন সি সিরামঃ ডিউই ফিনিশিং পেতে চাইলে মেকআপের আগে ভিটামিন সি সিরাম লাগাতে পারেন। তবে সকালে বাইরে বের হলে এই ধাপটি এড়িয়ে যেতে পারেন।
- বরফের টুকরোঃ অতিরিক্ত ঘাম হলে মেকআপের আগে মুখে বরফের টুকরো ঘষে নিতে পারেন। এটি ত্বক ঠাণ্ডা রাখবে এবং মেকআপ দীর্ঘস্থায়ী হবে।
মুখ প্রস্তুত? এবার শুরু করুন আপনার পছন্দের মেকআপ!
এটা মুখে না মেখে মেকআপ শুরু করবেন না
মেকআপ করার পর যদি এক ঘণ্টার মধ্যেই সব উঠে যায়, সেটা নিশ্চয়ই আপনি চান না! তাই ফেস প্রাইমার ব্যবহার করা বাধ্যতামূলক। মেকআপের আগে প্রাইমার না লাগালে মেকআপ দীর্ঘস্থায়ী হয় না। বাজারে বিভিন্ন কোম্পানির প্রাইমার পাওয়া যায়। আপনার ত্বকের ধরন অনুযায়ী একটি ভালো প্রাইমার বেছে নিন।
কীভাবে প্রাইমার লাগাবেন?
- প্রথমে মুখ পরিষ্কার করে নিন।
- এরপর মুখে ভালো করে প্রাইমার লাগান এবং ব্লেন্ড করুন।
- প্রাইমার মুখে সুন্দর টেক্সচার তৈরি করবে, ফলে মেকআপ অনেকক্ষণ টিকবে।
আই মেকআপের জন্যঃ আপনি চাইলে আই মেকআপের আগে আই প্রাইমার ব্যবহার করতে পারেন। এতে আইশ্যাডো বা লাইনারের ফিনিশিং অনেক ভালো হবে এবং সেটাও দীর্ঘক্ষণ ঠিক থাকবে।
সুতরাং, প্রাইমার লাগানো ছাড়া কখনো মেকআপ শুরু করবেন না!
অতিরিক্ত ফাউন্ডেশন নয়, এই টিপস ফলো করুন
গরম আর আর্দ্রতার কারণে মেকআপ ঠিক রাখা বেশ চ্যালেঞ্জিং। তাই অতিরিক্ত ফাউন্ডেশন ব্যবহার ভুলেও করবেন না। এতে মেকআপ নষ্ট হয়ে মুখ কেকি দেখাবে। তার চেয়ে বরং এই সহজ টিপসগুলো অনুসরণ করুন।
- অল্প পরিমাণ ফাউন্ডেশনঃ খুব অল্প ফাউন্ডেশন নিয়ে মুখে লাগান। হালকা ব্লেন্ডিং করুন যাতে প্রাকৃতিক লুক আসে।
- বিবি বা সিসি ক্রিমঃ ফাউন্ডেশনের বদলে হালকা মেকআপের জন্য বিবি বা সিসি ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন। এটি ত্বককে মসৃণ দেখাবে।
- ডিউই ফাউন্ডেশনঃ যদি ফাউন্ডেশনই লাগাতে চান, তবে ডিউই ফিনিশ ফাউন্ডেশন ব্যবহার করুন। এতে মুখে সুন্দর একটা গ্লো থাকবে।
এই টিপসগুলো ফলো করলে গরমেও মেকআপ থাকবে হালকা, সতেজ আর সুন্দর!
কনসিলার লাগাতে ভুলবেন না
আমাদের প্রায় সবার ত্বকে কমবেশি কালো দাগ বা দাগছোপ থাকে, বিশেষ করে ডার্ক সার্কেল। কিন্তু পুজো বা বিশেষ দিনে এই দাগছোপ ঢেকে ফেলতে কনসিলার ব্যবহার করতেই হবে।
- চোখের নিচেঃ চোখের তলায় ভালোভাবে কনসিলার লাগান। এতে ডার্ক সার্কেল সহজেই ঢেকে যাবে।
- ঠোঁটের পাশেঃ ঠোঁটের দুই পাশে কনসিলার লাগিয়ে মুখের রঙ আরও সমান দেখাতে সাহায্য করবে।
- মুখের দাগঃ মুখে যদি কোনো দাগ বা স্পট থাকে, তার উপরেও কনসিলার ব্যবহার করুন।
- ভালোভাবে ব্লেন্ড করুনঃ কনসিলার লাগানোর পর অবশ্যই ভালোভাবে ব্লেন্ড করতে হবে। ব্লেন্ড না করলে মেকআপে দাগ স্পষ্ট হতে পারে এবং সাজ খারাপ লাগতে পারে।
কনসিলার ঠিকমতো লাগালে মুখ আরও উজ্জ্বল ও সুন্দর দেখাবে।
মেকআপে হাইলাইটার ব্যবহার করতে ভুলবেন না
আপনার মুখে একটা আলাদা চমক সবার নজর কাড়ুক – এটা তো আপনিও চান, তাই না? এজন্য হাইলাইটার ব্যবহার করাটা কিন্তু একদমই ভুলে গেলে চলবে না। হাইলাইটার আপনার মেকআপের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলোর মধ্যে একটি।
হাইলাইটার লাগানোর ধাপগুলোঃ
- পরিমাণমতো হাইলাইটার নিন। চাইলে লিকুইড হাইলাইটারও ব্যবহার করতে পারেন। এতে দেখতেও খুব সুন্দর লাগে।
- চিক বোনে হাইলাইটার লাগান এবং উপরের দিকে টেনে নিন।
- নাকের ডগায়, কপালে, ঠোঁটের ওপর আর থুতনিতে হাইলাইটার লাগাতে ভুলবেন না।
- চোখের পাশে আর চোখের পাতায় হালকা করে হাইলাইটার লাগালে মেকআপ আরও উজ্জ্বল দেখাবে।
গালে ব্লাশ আর কন্টোর লাগানোর টিপস
- গালে হালকা ব্লাশ দিন। গোলাপি আভা মুখে একটা ফ্রেশ লুক এনে দেবে।
- মুখকে সুন্দর শেপ দিতে চাইলে কন্টোর করতে পারেন। কন্টোরের জন্য কন্টোর স্টিক ব্যবহার করলে সহজে কাজ করা যায়।
সবকিছু ঠিকঠাকভাবে লাগানোর পর আপনার মুখে থাকবে সুন্দর শাইন আর প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা। সবার চোখ কিন্তু তখন আপনার দিকেই থাকবে!
আই মেকআপ ও ঠোঁটের সাজ কীভাবে করবেন
আই মেকআপ আপনার পুরো লুককে বদলে দিতে পারে, তাই এটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। তবে কী ধরনের আই মেকআপ করবেন, সেটি একেবারেই আপনার পছন্দের উপর নির্ভর করছে।
- স্মোকি বা ন্যুড আই মেকআপঃ আপনি চাইলে স্মোকি আই মেকআপ করতে পারেন অথবা ন্যুড লুক দিতে পারেন। যেটাই বেছে নিন না কেন, সেই অনুযায়ী মেকআপ করতে হবে।
- কাজল ও আইলাইনারঃ আই মেকআপে কাজল এবং বেসিক আইলাইনার ব্যবহার করতে ভুলবেন না। এগুলো চোখকে আরও বেশি সুন্দর করে তুলবে।
- মাস্কারাঃ চোখের পাপড়িকে হাইলাইট করতে মাস্কারা লাগান। এটি আপনার আই ল্যাশকে ঘন এবং আকর্ষণীয় দেখাবে।
- ঠোঁটের সাজঃ ঠোঁটে পছন্দের শেডের লিপস্টিক লাগান। ন্যুড শেডও খুব সুন্দর দেখায় এবং পুরো লুককে সিম্পল ও ক্লাসি করে তোলে।
- মনে রাখবেনঃ লিপস্টিক ছাড়া সাজ কখনোই সম্পূর্ণ হয় না। তাই ঠোঁটে আপনার পছন্দের শেড লাগিয়ে পুরো মেকআপ লুকটি শেষ করুন।
মেকআপ সেটিং স্প্রে লাগাতে ভুলবেন না
এত কষ্ট করে মেকআপ করেছেন, সেটি দীর্ঘ সময় ধরে রাখা কিন্তু খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মেকআপ যেন নষ্ট না হয়, সেজন্য সেটিং স্প্রে ব্যবহার করা খুব প্রয়োজন। প্রথমে মেকআপ সেট করতে সেটিং পাউডার ব্যবহার করুন। এরপর মেকআপের শেষে সেটিং স্প্রে লাগাতে ভুলবেন না। এটি মেকআপকে আরও দীর্ঘস্থায়ী করবে এবং ত্বকে সুন্দরভাবে বসে থাকবে। সেটিং স্প্রে ছাড়া মেকআপ অনেক সময় ঠিকঠাক থাকে না, তাই এই ধাপটা অবশ্যই অনুসরণ করুন। আপনার মেকআপ থাকবে ফ্রেশ এবং পারফেক্ট!
গ্লোয়িং ও ন্যাচারাল মেকআপ লুক তৈরি করার সহজ উপায়
মেকআপ আমাদের মুখের বেস্ট ফিচারগুলোকে হাইলাইট করে এবং গ্লোয়িং ও ন্যাচারাল মেকআপ লুক এখন বেশ ট্রেন্ডি। সঠিক স্টেপগুলো অনুসরণ করলে খুব সহজেই ঘরে বসে এই লুক পাওয়া সম্ভব। চলুন দেখে নিই কীভাবে গ্লোয়িং মেকআপ লুক ক্রিয়েট করা যায়।
স্টেপ বাই স্টেপ গ্লোয়িং ও ন্যাচারাল মেকআপ লুক
১. স্কিন প্রিপারেশন করাঃ
- গ্লোয়িং মেকআপের প্রথম ধাপ হলো ত্বককে ভালোভাবে প্রস্তুত করা।
- প্রথমে ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে নিন।
- তারপর একটি হাইড্রেটিং শিট মাস্ক বা ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করুন।
- দিনের বেলায় বের হলে অবশ্যই সানস্ক্রিন লাগাবেন এবং ঠোঁটে লিপ বাম দিতে ভুলবেন না।
২. ইল্যুমিনেটিং প্রাইমার ব্যবহার করাঃ
প্রাইমার লাগানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। গ্লোয়িং লুক পেতে ইল্যুমিনেটিং প্রাইমার ব্যবহার করুন। এটি মেকআপকে ফ্ললেস এবং লং লাস্টিং করতে সাহায্য করবে।
৩. ফাউন্ডেশন ও কনসিলার সঠিকভাবে লাগানোঃ
- ফাউন্ডেশন অল্প অল্প করে লাগিয়ে ধীরে ধীরে ব্লেন্ড করুন। ডিউয়ি ফাউন্ডেশন ড্রাই স্কিনের জন্য পারফেক্ট।
- কনসিলার মুখ হাইলাইট করার জন্য ব্যবহার করুন। আপনার স্কিন টোনের চেয়ে এক বা দুই শেড লাইট কনসিলার ব্যবহার করতে হবে।
- সবশেষে লুজ পাউডার দিয়ে পুরো মুখ ভালোভাবে সেট করুন।
৪. ব্লাশ ও হাইলাইটার ব্যবহার করাঃ
- নিজের স্কিনটোন বুঝে ব্লাশ এবং হাইলাইটার বেছে নিন।
- ফেয়ার স্কিন: পীচ, কোরাল, বেবি পিংক ব্লাশ ও শ্যাম্পেইন টোনের হাইলাইটার ব্যবহার করুন।
- মিডিয়াম বা শ্যামলা স্কিন: রোজ, ডার্ক মভ ব্লাশ ও গোল্ডেন বা কপার টোনের হাইলাইটার লাগান।
- অল্প পরিমাণে লাগিয়ে ধীরে ধীরে প্রয়োজন অনুযায়ী বিল্ডআপ করুন।
৫. সেটিং স্প্রে ব্যবহার করাঃ
মেকআপ লাস্ট করার জন্য সেটিং স্প্রে লাগানো খুবই জরুরি। গ্লোয়িং লুকের জন্য ডিউয়ি ফিনিশ সেটিং স্প্রে ব্যবহার করুন। এটি মেকআপ লুককে দিনভর সুন্দর এবং ন্যাচারাল রাখবে।
পার্টি মেকআপ করার নিয়ম
পার্টি মেকআপে একটু গ্ল্যামারাস লুক দরকার হয়। যারা পার্টি মেকআপ করতে চান, তাদের রাইট মেকআপ নেওয়া জরুরি। কারণ এই মেকআপ ঘরে বসে সহজে করা যায় না, কিন্তু আর্টিস্টের সাহায্য না নিয়েও এটা করা সম্ভব। মেকআপের আগে ভালোভাবে ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ পরিষ্কার করতে হবে। মুখ শুকিয়ে নিয়ে টোনার ব্যবহার করুন। এরপর ময়েশ্চারাইজার লাগান, যাতে মুখের আর্দ্রতা ঠিক থাকে। প্রথমেই মেকআপ বেসের জন্য প্রাইমার ব্যবহার করুন। এরপর কনসিলার দিয়ে মুখের দাগ ঢেকে নিন। তারপর ফাউন্ডেশন লাগিয়ে পুরো মুখ ভালোভাবে সেট করুন।
রোদের মতো ব্রাইট লুক আনতে ফেস সিরাম ব্যবহার করুন। এরপর হাইলাইটার দিয়ে মুখের হাইলাইটেড অংশগুলো উজ্জ্বল করে তুলুন। লিপস্টিক, লিপলাইনার, লিপগ্লস ব্যবহার করে ঠোঁট সুন্দরভাবে সাজিয়ে নিন। চোখের জন্য আইলাইনার, মাশকারা, কাজল এবং আইশ্যাডো ব্যবহার করে চোখকে আকর্ষণীয় করে তুলুন। সবশেষে মেকআপ দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য সেটিং স্প্রে ব্যবহার করুন।
মেকআপের জিনিসের দাম
মেকআপ করার জিনিসের নাম | মেকআপ করার জিনিসের দাম |
---|---|
ময়েশ্চারাইজার | গুণগত মান ভেদে ১০০ টাকা থেকে ১০/১৫ হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। |
প্রাইমার | ১০০ টাকা থেকে ১৫ হাজার টাকাও হয় থাকে। |
কনসিলার | ১০০ টাকা থেকে শুরু করে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে এর দাম। |
ফাউন্ডেশন | ১৫০ টাকা থেকে শুরু করে ৪০ হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে এর দাম। |
কমপ্যাক্ট পাউডার | ১০০ টাকা থেকে শুরু করে ৫/১০ হাজার টাকার ফেস পাউডার। |
মেকআপ ব্রাশ | ৫০ টাকা থেকে ২০ হাজার টাকাও হয়ে থাকে। |
শেষ কথাঃ ঘরে বসে মেকআপ করার নিয়ম
সঠিক মেকআপ পদ্ধতি মেনে চললে ঘরে বসেই সুন্দর লুক তৈরি করা সম্ভব। মেকআপ শেষ করার পর একটু সময় নিয়ে সম্পূর্ণ লুক চেক করুন, যেন সবকিছু নিখুঁত হয়। মেকআপের মাধ্যমে আপনাকে আরও সুন্দর এবং আত্মবিশ্বাসী দেখাবে।
গ্রো কেয়ার আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url